আমরা সকলে জানি যে, মানুষ শ্বসন পক্রিয়ায় অক্সিজেন গ্রহণ করে ও কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করে।
মানে দাড়াচ্ছে এই যে, আমরা অক্সিজেন গ্রহণ করি এইটা আর ত্যাগ করি না ভিতরেই থাকে, তাহলে দেখা যাইত যে একসময় আমাদের ফুসফুস full হয়েএএএ গেছে, নাকি আমাদের ফুসফুস এতই বড় যে সারাজীবণ অক্সিজেন গ্রহণের পরও ঘাটতি থেকেই যায়।আর কর্বন ডাই অক্সাইড এই গ্যাসটা অাবার কোথায় থেকে বাহির হয়।প্রশ্ন দাড়াচ্ছে এইটা কি আমাদের ভিতরে থাকে,, impossible যদি থাকতই তাহলে আমরা কোনদিনেই মারা যেতাম। তাহলে এটা কোথায় থেকে আসে??
একটা জিনিস দেখুন, আমরা যখন অক্সিজেন গ্রহণ করি তখন এটা আমাদের নাকের মধ্যে দিয়ে শরীরের ভিবিন্ন অঙ্গ প্রতঙ্গে পৌছায় তখন আমাদের শরীরের তাপমাত্রায় এই অক্সিজেন দহন হয়ে তাপীয় বাষ্প বা কর্বন ডাই অক্সাইড এ পরনিত হয়। এই রুপান্তরিত কার্বন ডাই অক্সাইড টাই আবার নাকের মাধ্যমে বেড়িয়ে আসে।এভাবেই পরিবেশে ভারসম্য বজায় থাকে।
আমাদের
মানে দাড়াচ্ছে এই যে, আমরা অক্সিজেন গ্রহণ করি এইটা আর ত্যাগ করি না ভিতরেই থাকে, তাহলে দেখা যাইত যে একসময় আমাদের ফুসফুস full হয়েএএএ গেছে, নাকি আমাদের ফুসফুস এতই বড় যে সারাজীবণ অক্সিজেন গ্রহণের পরও ঘাটতি থেকেই যায়।আর কর্বন ডাই অক্সাইড এই গ্যাসটা অাবার কোথায় থেকে বাহির হয়।প্রশ্ন দাড়াচ্ছে এইটা কি আমাদের ভিতরে থাকে,, impossible যদি থাকতই তাহলে আমরা কোনদিনেই মারা যেতাম। তাহলে এটা কোথায় থেকে আসে??
একটা জিনিস দেখুন, আমরা যখন অক্সিজেন গ্রহণ করি তখন এটা আমাদের নাকের মধ্যে দিয়ে শরীরের ভিবিন্ন অঙ্গ প্রতঙ্গে পৌছায় তখন আমাদের শরীরের তাপমাত্রায় এই অক্সিজেন দহন হয়ে তাপীয় বাষ্প বা কর্বন ডাই অক্সাইড এ পরনিত হয়। এই রুপান্তরিত কার্বন ডাই অক্সাইড টাই আবার নাকের মাধ্যমে বেড়িয়ে আসে।এভাবেই পরিবেশে ভারসম্য বজায় থাকে।
আমাদের
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন