বুধবার, ৫ জুলাই, ২০১৭

টেলিস্কোপ কিভাবে আবিস্কার হয়।

ভুল হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন। বহুদূরের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বস্তুকে দেখার উপযোগী যন্ত্রকে বলা হয় টেলিস্কোপ। মিডলবার্গের হ্যান্স লিপার্শি ১৬০৮ সালে টেলিস্কোপ উদ্ভাবন করলেও এটিকে সার্থক রূপ দেন ইতালির জ্যোতির্বিজ্ঞানী গ্যালিলিও। ১৬০৯ সালে লিপার্শির মডেলের উপর ভিত্তি করে তিনি টেলিস্কোপ তৈরি করেন এবং তার মুখটা ঘরিয়ে দেন গ্রহ নক্ষত্রের দিকে। তিনিই প্রথম মানুষ যিনি গ্রহনক্ষত্রগুলিকে শুধু আলোকবর্তিকা হিসেবে নয়, তাদের স্পষ্ট চেহারায় দেখেছিলেন। ১৬১০ সালে তিনি নিজের তৈরি টেলিস্কোপের সাহায্যে বৃহস্পতি গ্রহকে প্রদক্ষিণরত চারটি চন্দ্রকে দেখেন। ১৬৭০ সালে ইংরেজি বৈজ্ঞানিক স্যার আইজাক নিউটন রিফ্লেক্টিং টেলিস্কোপ তৈরি করেন। এই যন্ত্রটিতে একটি কনকেভ লেন্সের আয়নায় দূরের দর্শনীয় বস্তুটির প্রতিফলিত রূপ সাধারণ সমতল আই গ্লাসের উপর পড়তো। ফলে দূরবর্তী অস্পষ্ট জিনিসের ছবিও দেখা সম্ভব হতো। এই আবিষ্কারের উপর ভিত্তি করেই ১৯৫৭ সালে ইংল্যান্ডের জর্ডেল ব্যাংকে তৈরি করা হয় রেডিও টেলিস্কোপ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মানুষের মস্তিস্ককের ধারন ক্ষমতা কত গিগাবাইট???

এক কথায় বলা যায়, আমাদের মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা ১০ লক্ষ গিগাবাইট। আমরা হয়তো কোন গুরুগম্ভীর তাত্ত্বিক বিশ্লেষন শুনতে শুনতে কাহিল হয়ে অনেক সময়...